Azhar Mahmud Azhar Mahmud
teletalk.com.bd
thecitybank.com
livecampus24@gmail.com ঢাকা | শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল ২০২৪, ৫ই বৈশাখ ১৪৩১
teletalk.com.bd
thecitybank.com

পাবিপ্রবি থেকে প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম চান্স পেয়ে তাক লাগালেন শামীম

প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২২, ০৮:১৭

প্রশাসন ক্যাডারে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশ প্রাপ্ত মোঃ শামীম হোসেন

তিনি তাক লাগালেন। জানান দিলেন তার মেধা ও মনন উর্বর। তিনি স্বাক্ষর রাখবেন প্রশাসনে। দেশের শৃঙ্খলা ও আইন অঙ্গণে নতুন এই তারকা নিজেকে প্রমাণ করতে চান দেশের জন্যে কাজ করতে হবে। প্রশাসন যন্ত্রে নতুনত্ব আনতে হবে আরেক দফা। তিনি এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে সচ্ছতা, জবাবদিহীতা, দায়িত্বশীলতা ও আইনের প্রতি সম্মান দেখিয়ে অনেক দূরে এগিয়ে যেতে চান। বলছিলাম পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম ব্যাচের এক শিক্ষার্থীর বিষয়ে। তার নাম মোঃ শামীম হোসেন।

৪০তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ শামীম হোসেন। তার জন্ম রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলায়। মাধ্যমিক সার্টিফিকেট নিয়েছেন হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করেছেন ঢাকার অন্যতম কলেজ নটরডেম থেকে। সর্বশেষ পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয় থেকে অনার্স এবং মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন।

বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার আগে সরকারি চাকরি করেছেন আরও তিনটি। ছোটবেলার গল্প থেকে বিসিএসের দীর্ঘ জার্নি কীভাবে পাড়ি দিয়েছেন সেসব নিয়েই শামীম হোসেন সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ক্যাম্পাসলাইভ২৪ডটকমকে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আমাদের পাবিপ্রবি প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন

ক্যাম্পাসলাইভঃ প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন। পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আপনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছেন। আপনার অনুভূতিটা ব্যক্ত করবেন?

শামীম হোসেনঃ ক্যাম্পাসলাইভকে ধন্যবাদ। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র হিসেবে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশ প্রাপ্ত হওয়ায় আমি খুবই আনন্দিত, যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়।

ক্যাম্পাসলাইভঃ আপনার ছোটবেলার গল্প গুলো আমরা শুনতে চাই। কেমন কেটেছে আপনার শৈশব, কৈশোরের দিনগুলো?

শামীম হোসেনঃ আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে আমার গ্রামের বাড়িতে। আমার গ্রামের বাড়ি রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলায় এবং সেখানেই আমি প্রাইমারি স্কুল ও হাই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেছি। গ্রামে যেমনটি হয় পুকুরে সাঁতার কাটা, বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া, খেলাধূলা করা, ঘুড়ি উড়ানো ৷ দূরন্ত শৈশব বলতে যা বোঝায় আরকি।

ক্যাম্পাসলাইভঃ স্কুল, কলেজের দিনগুলো সম্পর্কে যদি কিছু বলতেন?

শামীম হোসেনঃ আমার স্কুলের নাম হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং কলেজ ছিল ঢাকা নটরডেম কলেজ। যেহেতু গ্রামে ছিলাম তাই গ্রামীণ পরিবেশে মানুষ হয়েছি। প্রতিদিন সাইকেল নিয়ে স্কুলে যাওয়া, ক্লাস করা, মাঝে মাঝে ক্লাস ফাঁকি দেওয়া, বন্ধুদের সাথে খেলাধুলা করা, বিকেলে মাঠে আড্ডা দেওয়া এবং মাগরিবের নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরা। তবে স্কুলের স্যাররা আমাকে খুব ভালোবাসতেন এবং ভালো কিছু করবো এমন দোয়া করতেন।

একটা ঘটনা বলি, আমিই আমার স্কুল থেকে ২০০৫ সালে প্রথম A+ পাই। সেই সময় আমার স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেছিলেন, এখন সচিবালয় ঢুকতে গেলে আমাদের গেট পাশের জন্য বসে থাকতে হয়, এমন কিছু কর যেন সচিবালয়ে ঢুকতে আমাদের কষ্ট করতে না হয়। এখন মনে হচ্ছে আমি আমার স্যারের আশা পূরণ করতে পেরেছি। এরপর যখন ঢাকায় কলেজে ভর্তি হলাম সে সময় খুব খারাপ লেগেছিল বন্ধু বান্ধবহীন ঢাকা শহরে। কিছুতেই মন বসছিল না। মামা-মামীর সাথে থাকতাম মিরপুরে। আমার মামা ও মামী খুবই স্বজ্জন ব্যক্তি। তাদের স্নেহে ভালোবাসায় ঢাকাকে নিজের শহর হিসেবে খুব দ্রুতই মানিয়ে নিয়েছিলাম।

ক্যাম্পাসলাইভঃ জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় জীবন। সেই বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের গল্পটা শুনতে চাই।

শামীম হোসেনঃ আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। আমরা ছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ। তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কোন ভবন ছিলনা। আমরা পাবনা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের তিনতলায় ক্লাস করতাম সেখানে আমাদের অনার্স শেষ হয়েছে। মাস্টার্সে উঠে নতুন ভবনে ক্লাস করার সুযোগ পাই। এজন্য ভার্সিটির আবাসিক কোন হলে থাকার সুযোগও হয়নি আমাদের। কয়েকজন মিলে মেসে থাকতাম যদিও ভার্সিটির হলে থাকতে পারেনি তথাপিও আমাদের প্রথম ব্যাচের প্রায় ২০০ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে এক অকৃত্রিম বন্ধন ছিল। সবাই সবাইকে চিনতাম এবং সুবিধায়-অসুবিধায় পাশে দাঁড়াতাম। আমরা প্রথম ব্যাচ হওয়ায় স্যারদের সাথে আমাদের সম্পর্ক ছিল বন্ধুর মত। সত্যিই কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচ হতে পারাটা একদিকে ভাগ্যের ব্যাপার। কিছু অপ্রাপ্তি থাকলেও আমি বলব খুব ভালো একটা সময় কাটিয়েছি বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ এত চাকরি থাকতে বিসিএস দিবেন, এই সিদ্ধান্ত কেন নিলেন?

শামীম হোসেনঃ আমার বাবা পেশায় ছিলেন পুলিশ কনস্টেবল। আমি যখন ছোট তখন থেকেই বাবা থানা থেকে যখন বাসায় ফিরতো তখন তিনি এসপি, ডিআইজি সহ বড় বড় পুলিশ কর্মকর্তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এবং সম্মানের কথা বলতেন। আর একটা কথা বারবার বলতেন, আমি ছোট পদে চাকরি করেছি, আমি চাই তুমি বড় পদে চাকরি করো। সেখান থেকেই মূলত বিসিএস ক্যাডার হওয়ার ইচ্ছা। তবে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার ছিল আমার প্রথম চয়েজ।

ক্যাম্পাসলাইভঃ বিসিএস দিবেন সিদ্ধান্ত নিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বর্ষ থেকে এবং কোন বর্ষ থেকে প্রস্তুতি নিতে শুরু করলেন?

শামীম হোসেনঃ যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা ছিলাম প্রথম ব্যাচ। তাই সিনিয়র কোন ভাইয়ের কাছ থেকে পরামর্শ পাবার সুযোগ ছিল না। এজন্য ভার্সিটির দ্বিতীয় বর্ষে প্রফেসরস গাইডের একটি ইংরেজি বই কিনে প্রিপারেশন শুরু করেছিলাম। তবে মূল প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম অনার্স ফাইনাল ইয়ার থেকে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ প্রিলি, লিখিত, ভাইভার জন্য নিজেকে কীভাবে সাজিয়েছেন?

শামীম হোসেনঃ আসলে বিসিএস প্রিলি প্রস্তুতি আমি অনার্সেই শেষ করেছিলাম। এজন্য ৩৫ বিসিএস থেকে ৪০ বিসিএস পর্যন্ত ৩৮ ছাড়া প্রত্যেকবার প্রিলি উত্তীর্ণ হয়েছি। তবে বিসিএস রিটেন যেহেতু অনেক বড় সিলেবাস। এর জন্য সিলেবাস দেখে রেফারেন্স বই ও গাইড বই পড়েছি আর ভাইভাটা হলো নিজের কনফিডেন্স, তাৎক্ষণিক গুছিয়ে উত্তর দেওয়ার ক্ষমতা ও পরিবেশ ইত্যাদির উপর নির্ভর করে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ বিসিএসের প্রথম পরীক্ষায় বসার অনুভূতি কেমন ছিল?

শামীম হোসেনঃ ৩৫তম বিসিএস ছিল আমার প্রথম বিসিএস। তখন মাস্টার্স শেষ করে ঢাকায় ছোট বোনের বাসায় প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। প্রথম বিসিএস তাই প্রিলির আগে প্রচুর পড়েছিলাম কিন্তু ৩৫তম বিসিএসে প্রথম ২০০ নম্বরের প্রিলি এবং সবচেয়ে কঠিন প্রশ্ন হয়েছিল। পরীক্ষা দিয়ে বুঝলাম সর্বোচ্চ ১০০ মার্কস পেতে পারি। যেহেতু প্রথম বিসিএস তাই অভিজ্ঞতা কম ছিল। ভাবলাম মনে হয় কোয়ালিফাই হবো না। কিন্তু আল্লাহর রহমতে পাস করেছিলাম। সেই আনন্দ ভুলবার নয়।

ক্যাম্পাসলাইভঃ ৩৫তম বিসিএস থেকে ৪১তম বিসিএস। সব কয়টিতেই অংশ নিয়েছেন। কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না আসাতে নিজেকে কখনো হতাশ মনে হয়নি?

শামীম হোসেনঃ কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পেলে মানবীয় কারণে মন খারাপ হলেও, আমি কখনোই হতাশ হইনি। সব সময় আল্লাহর উপর ভরসা ও তাওয়াক্কুল করেছি। আল্লাহ আমাকে নিরাশ করেননি। মাস্টার্স শেষ করার কিছু দিনের মধ্যেই আল্লাহ সরকারি চাকুরির মাধ্যমে রিজিকের ব্যবস্থা করে দেন। তবে ৩৭ বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষার নম্বরপত্র দেখে বেশ আশাহত হয়েছিলাম।

ক্যাম্পাসলাইভঃ আপনার সফলতার আড়ালে নিশ্চয়ই অনেকগুলো হতাশার গল্প আছে। আমরা সেগুলো শুনতে চাই?

শামীম হোসেনঃ আমি হতাশা বলবো না, বলবো অভিজ্ঞতা। বেশকিছু ভাইভা দিয়েছিলাম যে চাকরিগুলো আমার হয়নি। তবে আমার অভিজ্ঞতা বাড়িয়েছে। যেমন রাজশাহী ক্যান্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, কৃষি মন্ত্রণালয়, DESCO, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা ইত্যাদি পোস্টে ভাইভা দেয়ার সুযোগ হয়েছিল।

ক্যাম্পাসলাইভঃ জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় কোনটা ছিলো?

শামীম হোসেনঃ এরকম কঠিন সময় আমার কখনোই যায়নি। কারণ আমার পিতা-মাতা কখনোই কোন বিষয়ে আমাকে চাপ প্রয়োগ করেননি বরং সব সময় সাহস যুগিয়েছে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ পর্দার আড়াল থেকে কী কেউ অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে? কার কথা বেশি মনে পড়ে?

শামীম হোসেনঃ আমার বাবা-মা ছিল আমার সব সময়ের মডেল ও অনুপ্রেরণা দানকারী । এছাড়াও আমার বড় তিন বোন আমাকে সামনে এগিয়ে নেয়ার অন্যতম অগ্রদূত ছিল। আমার শুভাকাঙ্খী মঞ্জুর ভাইয়ের কথা না বললেই নয় তার পরামর্শ আমাকে সব সময় সাহায্য করেছে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে অবশেষে। সামনের দিনের পরিকল্পনা কী?

শামীম হোসেনঃ সামনের দিনের পরিকল্পনা হচ্ছে- সততা ও কর্ম নিষ্ঠার সাথে জনগণের সেবা করা এবং নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব পুঙ্খানুপুঙ্খ পালন করা।

ক্যাম্পাসলাইভঃ শিক্ষার্থীদের অনেকেই বিসিএসের জন্য ইংরেজীতে ভয় পায়। ইমপ্রুভ করার জন্য করণীয় কী?

শামীম হোসেনঃ বেশি বেশি ভোকাবুলারি মুখস্ত করা, ইংলিশ ডেইলি পড়া, নিজেদের মধ্যে গ্রুপ করে ইংরেজিতে কনভারসেশন করা এবং ইংরেজি ক্লাবের সাথে যুক্ত হওয়া।

ক্যাম্পাসলাইভঃ ভাইভা ভীতি দূর করার জন্য কী করা যেতে পারে?

শামীম হোসেনঃ আমি যেটা করেছিলাম- কয়েকজন বন্ধু মিলে নিজেরাই প্রচুর ডেমো ভাইভা দিয়েছিলাম।

ক্যাম্পাসলাইভঃ মাঝে মাঝে পড়ার গতি কমে যায় সেক্ষেত্রে করণীয় কী?

শামীম হোসেনঃ পড়ার গতি ঠিক রাখার জন্য গ্রুপ স্টাডি খুব জরুরী বলে আমি মনে করি। আর গ্রুপ স্টাডির মধ্যে অবশ্যই নিজেরা নিজেরাই পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করলে পড়ার গতি ঠিক থাকে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনিয়ররা কীভাবে প্রস্তুতি নিলে বিসিএসে ভালো করতে পারবে?

শামীম হোসেনঃ আমার কাছে মনে হয় বিসিএস এর প্রিলি প্রিপারেশন একবারই নিতে হয় এবং খুব ভালোভাবে। তৃতীয় বর্ষের মাঝামাঝি বা চতুর্থ বর্ষের শুরু থেকে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত এবং যা অনার্স ও মাস্টার্স শেষ হওয়ার সাথে প্রস্তুতি শেষ হওয়া উচিত। কেননা অনার্স শেষ করার পরে বিভিন্ন চাকরির ফরম তোলা এবং পরীক্ষার সময় হয়ে যায়। তখন প্রিলির জন্য টপিকস ভিত্তিক পড়া সম্ভব হয়না। আর রিটেনের জন্য বিসিএস সিলেবাস অনুযায়ী পূর্বের প্রশ্ন প্যাটার্ন দেখে প্রস্তুতি নেয়া উচিত বলে মনে করি।

ক্যাম্পাসলাইভঃ জীবন নিয়ে যদি আপনার অভিব্যক্তি ব্যক্ত করতেন?

শামীম হোসেনঃ আমি অধ্যবসায়কে পছন্দ করি। সাধারণত কোন কাজে সহজে হাল ছেড়ে দেই না। আল্লাহ্ পাক দয়া করে প্রত্যেকটি কাজে আমাকে সফলতা দিয়েছেন। আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করা যাবে না।

ক্যাম্পাসলাইভঃ আপনার বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কী ধরনের স্বপ্ন দেখছেন সেটা যদি বলতেন?

শামীম হোসেনঃ আমি চাই, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র (বন্ধু বা ছোট ভাই) দেশে ও বিদেশে প্রত্যেক সেক্টরে অসাধারণ প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উজ্জ্বল করবে।

ক্যাম্পাসলাইভঃ আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শামীম হোসেনঃ ক্যাম্পাসলাইভ পরিবার ও আপনাকেও ধন্যবাদ।

ঢাকা, ২১ এপ্রিল (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)//এমজেড


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

সম্পর্কিত খবর


আজকের সর্বশেষ